বানিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আমাদের দেশীয় পণ্যর প্রচার বিকাশ আর আন্তর্জাতিক বাজার তৈরী করে করা হচ্ছে বানিজ্য মেলা আয়োজনের অন্যতম উদ্দেশ্য। তিনি বলেন, গত বছরের করোনা পরবর্তি মেলার অভিজ্ঞতা মাথায় রেখে এবারের মেলা ভিন্ন আঙ্গীকে সাজানো হয়েছে।
চলতি বছর পূর্বাচলের এক্সপ্রেসওয়ে বানিজ্যমেলার জন্য পুরোপুরি খুলে দেয়া হবে। তাছাড়া ৭০ টি বিআরসিটি সাটল বাস দর্শনার্থীদের জন্য সার্বক্ষনিক চলাচল করবে। এবার নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। বাড়ানো হয়েছে মেলার পরিসর আর স্টল প্যাভিলয়। পাশাপাশি ব্যাংকিং সেবা আর টিকেটিং এর জন্য রাখা হয়েছে অসংখ্য বুথ। মুক্তিযোদ্ধা আর প্রতিবন্ধীদের কার্ড প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রবেশ ফ্রি এবং বিকাশে অনলাইল টিকেট কাটলে অর্ধেক মূল্য নির্ধারন করা হয়েছে। তিনবছর পর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল সকালে স্বশরিরে উপস্থিত হয়ে মেলার উদ্ধোধন করবেন। চলতি বছর একটি প্রাণবন্ত মেলা অনুষ্ঠিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
শনিবার দুপুরে মেলার স্থায়ী ভেন্যু পূর্বাচলের বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ- চীন ফ্রেন্ডশীপ এক্সিবিশন সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
এসব সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, বানিজ্য সচিব তপন ক্লান্তি ঘোষ, রপ্তানী উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এএইচএম আহসানসহ আর অনেকে।
পরে মন্ত্রী সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন।